৯০ এর দশকে ময়মনসিংহ পলিটেকনিক এ একটি কিউপোলা ফার্নেস স্থাপন করা হয়ে ছিলো
ফাওন্ড্রি শপে । এবং এটি প্রায় ৩ বছর কার্যক্ষম ছিলো । এবং তখন
প্রেক্টিকেল করছিলো এমন একজন হল আমাদের পাওয়ার ডিপার্ট্মেন্ট এর মজিবর
স্যার । এর পর প্রাই ২৩ বছর এই চুল্লি টি পরিত্যাক্ত ছিলো । চুল্লি এর সিড়ি
, মেঝে মরিচা পড়ে ধংস হয়ে গিয়েছিলো । স্থল ভাগে ভিবিন্ন আগাছা জন্মে এটি
প্রাইয় পরিত্যাক্ত হয়ে গিয়েছিলো । সাপ বিচ্ছুর স্থায়ী আবাস এ পরিনত হয়েছিলো
।পার্শ্ববর্তি আম গাছ থেকে ভিবিন্ন লতা গুল্মে ছেয়ে ফেলে চুল্লি টিকে ।
/
/
সকল অবহেলা , অব্যাবস্থাপনা এবং প্রতিকুলতা কে পেছনে ফেলে দীর্ঘ ২৩ বছর পর
এই চুল্লি টিকে সংস্কার ও কার্যক্ষম করা উদ্যোগ গ্রহন করেন আমাদের
মাহমুদুল হাসান স্যার ।এই প্রকল্প কে ইন্সটিটিউটের সুপার প্রজেক্ট ঘোষনা
করেন আমাদের প্রিঞ্ছিপাল স্যার । এই টিমে জুক্ত করেন শিমুল,হুসেন,আসাদ কে।
//
//
প্রথম দিন টিম গঠন করার পর থেকেই শুরু হয় মুল কাজ।
চুল্লির পাদদেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করনের(এর মধ্যে হুসেন কে আম গাছেও উঠতে হয়ে ছিলো) মাধ্যমে শুরু হয় কঠর পরিশ্রম ।
তার পর শুরু হয় পাটাতন ও সিড়ি এর মুল কাজ । ঘষা মাঝা করার পর শুরু হয়
ওয়েল্ডিং পর্ব(এক্ষেত্রে সকল 'র' মেটেরিয়াল নিজেদের মাপে কেটে নেয়া এবং
সোজা করতে হয়েছে ) । প্রথমে সিড়ি তৈরি করা হয় । তার পর পাটাতন তৈরি করা
হয়(ভিবিন্ন সোর্ছ থেকে শিট সংগ্রহ করে প্রয়োজনের মাপে কেটে নিতে হইছে ) ।
এর পর শুরু হয় সিঁড়ি ও পাটাতন এবং মুল চুল্লির ঘষা মাঝা এর কাজ । এবং
চুল্লিকে চার ভাগে রঙ করা হয়েছে। রং করা হয়েছে সিঁড়ি ও পাটাতনের ভীম ও কলাম
। পাশাপাশি চুল্লির পার্শবর্তি ওয়ালের উপরে গ্রিল গুলোও রঙ করা হয়েছে
।দীর্ঘ দিনের পরিশ্রম ও অধ্যাবসায় এর ফলে সর্বষেশ চুল্লি টিকে সংস্কার করা
সম্ভব হয়েছে । এখন চুল্লি টি সম্পুর্ন প্রস্তুত এবং পাশেই কয়লাও প্রস্তুত ।
///
///
nice job
ReplyDelete